তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম দুই ম্যাচের দুটিই ছিল হাইস্কোরিং ম্যাচ। প্রথম টি-টোয়েন্টিতে দু্ই ইনিংসে রান উঠেছিল ৪১৫। প্রথমে ব্যাট করে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ২১৪ রানের বিশাল লক্ষ্য দিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। জবাবে ঝোড়ো ব্যাটিং করে ক্যারিবীয়রা তুলতে পেরেছে ২০২ রান। ওয়েস্ট ইন্ডিজ হেরেছে ১১ রানে।
সিরিজ জয়
আফগানিস্তানের বিপক্ষে ঘরের মাঠে তিন ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথমটিতে জয় পায় ভারত।
যতবারই মাথা তুলে দাঁড়িয়েছে পাকিস্তান, আশা জাগিয়ে তুলেছে জয়ের, বারবারই সেখানে আঘাত করেছেন প্যাট কামিন্স। প্রথম ইনিংসের ৫ উইকেটের সঙ্গে দ্বিতীয় ইনিংসে অস্ট্রেলিয়ান অধিনায়ক যোগ করেছেন আরও ৫টি। মেলবোর্ন টেস্টের চতুর্থ দিনে শুক্রবার (২৯ ডিসেম্বর) অস্ট্রেলিয়া জিতেছে ৭৯ রানে। টানা দুই জয়ে তারা নিশ্চিত করেছে সিরিজ জয়ও।
২০২১ সালে ঘরের মাঠে প্রথমবারের মতো নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টি-২০ সিরিজ জেতে বাংলাদেশ। বিশ্বকাপের আগে পাঁচ ম্যাচ সিরিজ টাইগাররা জিতেছিল ৩-২ ব্যবধানে।
তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম ওয়ানডেটা ভারত জিতেছিল ৮ উইকেটে। দ্বিতীয় ম্যাচে ভারতকে ৮ উইকেটে হারিয়ে সিরিজে সমতা আনে দক্ষিণ আফ্রিকা। বোল্যান্ড পার্কে সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ওয়ানডেটি তাই হয়ে গিয়েছিল ‘ফাইনাল’।
বিশ্বকাপ ফাইনাল হারের জ্বালা কিছুটা হলেও জুড়াল ভারত। টি-টোয়েন্টি সিরিজে ওয়ান ডে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়াকে হারাল স্বাগতিকরা। রায়পুরে চতুর্থ ম্যাচে সফরকারীদের ২০ রানে হারিয়েছে ভারত।
পিছিয়ে থেকেও সিরিজ জিতে নিলো বাংলাদেশ। সিরিজের শেষ ওয়ানডেতে পাকিস্তানকে হারিয়ে সিরিজ নিশ্চিত করলো ২-১ ব্যবধানে। আজ মিরপুরে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে পাকিস্তানকে হারিয়েছে ৭ উইকেটে।
তৃতীয় আর চতুর্থ টি-টোয়েন্টিতে জিতে আত্মবিশ্বাসী হয়ে মাঠে নেমেছিল ভারত। অন্যদিকে ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে ছিল ইতিহাস। ৫ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে এর আগে কোন দলই ২-০ থেকে ফিরে এসে সিরিজ জেতেনি।
টি-টোয়েন্টিতে আফগানিস্তান বাংলাদেশের জন্য ছিল প্রবল এক প্রতিপক্ষ। সেই আফগানদের এবার ২-০ ব্যবধানে হারাল টাইগাররা।
আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে দুই ম্যাচ টি-টয়েন্টি সিরিজের শেষ ম্যাচে দারুণ জয় তুলে সিরিজ নিজেদের করে নিয়েছে সাকিব বাহিনী।